সমস্ত রীতিনীতি মেনে কামারপুকুর রামকৃষ্ণ মঠে পালিত হচ্ছে দূর্গা পূজা।

কলকাতা জেলার খবর রাজ্য হাওড়া

সকাল থেকেই বেড়ে চলেছে ভক্তদের ভিড়। করোনা – র সমস্ত নিয়ম বিধি মেনেই চলছে প্রবেশ। স্যানিটাইজার, দূরত্ব বিধি ও মাস্ক বাধ্যতামূলক। এবারে বন্ধ রয়েছে মঠের খিচুড়ি প্রসাদ। তার পরিবর্তে দেওয়া হবে শুকনো লাড্ডু।

সকাল থেকে মন্ত্রপাঠ আরতি হোম যজ্ঞের মধ্য দিয়ে মহাসমারোহে কামারপুকুর রামকৃষ্ণ মঠে পালিত হচ্ছে দুর্গা পূজা।

কুমারী পূজার সময় সকাল ৯ টা থেকে সাড়ে দশটা পর্যন্ত বন্ধ ছিল কামারপুকুর মঠের গেট। নিয়ম মেনে ভক্তরা প্রবেশ করলেও কুমারী পূজা সরাসরি দেখতে পাননি তারা।

১৯০১ সালে মা সারদার উপস্থিতিতে শঙ্খ, বাদ্য, অর্ঘ্য বলয় ও বস্ত্রাদি সহযোগে ৯ কুমারীকে পূজা করেছিলেন তিনি। বেলুড়ে প্রথম কুমারী পূজা শুরু করেন স্বামী বিবেকানন্দ।

তবে থেকে বেলুড় মঠের কর্তৃপক্ষ- রা পূজার নিয়ম নিষ্ঠা সহকারে পালন করে। তবে এবার বেলুড়মঠে দর্শকদের প্রবেশ নিষেধ।

১০৩ বছরে পরল বাগবাজার এর পুজো। এবারের প্রতিমার রূপ সাবেকি। এই পূজার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন পরাধীন ভারতের অনেক বিপ্লবী। তবে থেকে পুজোর দিন শরীরচর্চা- র সাথে সাথে শারীরিক কসরত এর মাধ্যমে দেবীকে অঞ্জলি দেওয়া হয়।

দেবী এখানে বড়দেবী রূপে পূজিত হন। অষ্টমীর দিন পশু বলির প্রচলন রয়েছে।তবে এই পুজোয় অন্যান্য পুজোর মতন দুর্গার সঙ্গে কার্তিক, গণেশ লক্ষ্মী, সরস্বতী থাকে না থাকে তার বাহন সিংহ ও চিতাবাঘ। দেবী এখানে রক্তবর্ণা।

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *